এক নজরে এম এস ওয়ার্ড _(পর্ব-১)-(পর্ব-২২)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-২)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৩)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৪)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৫)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৬)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৭)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৮)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৯)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১০)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১১)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১২)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৩)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৪)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৫)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৬)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৭)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৮)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৯)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-২০)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-২১)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-২২)
Microsoft এর Office packageটা আসলেই Complete একটা package। যার মাধ্যমে প্রায় সব ধরনের অফিশিয়াল বা দৈনন্দিন কাজ করা যায়। আপনার যারা ওয়ার্ড পারেন তারা জানেন যে, ওয়ার্ড ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরী করা যায়। এছাড়াও logo, poster, banner, visiting card ইত্যাদি design করা যায়। সুন্দর সুন্দর Report তৈরী করা যায়, যেখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত Chart, Graphics এগুলো সংযোজন করতে পারবেন এবং আরও কত কি।এই টিউটোরিয়ালটা নতুন বা যারা ওয়ার্ড জানেন তাদের জন্য না। তবে আমি চেষ্টা করব, আপনাদের জানার ভিতরেও, কিছু অজানা তথ্য দেয়ার। আর এটা ছাড়াও আপনাদের যদি অন্য কিছু জানার থাকে, মন্তব্য করতে পারেন। তাহলে আসুন আর কথা না বাড়িয়ে, শুরু করি।
প্রথমে ওয়ার্ড run করুন। তাহলে এরকম একটি Screen দেখতে পাবেন।

ছবিতে যে টুলবারগুলো দেখছেন Home Tab বা Home Menu এর Underএ এগুলো সবই খুবই দরকারী। এখানে যে টুলবার গুলো আছে এগুলো ব্যবহার করেই আপনি ওয়ার্ড-এর প্রায় প্রয়োজনীয় সব কাজই করতে পারবেন। তাই আমরা প্রথমেই এই টুলস গুলো ব্যবহার করা শিখব।
নিচে আমি টুলসগুলোর আলাদা করে এক একটা সেট অনুযায়ী ছবি দিয়েছি। এখানে আমাদের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় টুলস হলো Font তারপর Paragraph, Clipboard, Editing এবং সবশেষে Styles টুলবারটি। অনেকে অবশ্য আমার সাথে একমত নাও হতে পারেন।

আপনি যদি computerএ নতুন হন তাহলে অবশ্য আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে Font কি? Font আসলে এক সেট বণমালা। সহজ ভাবে বলা যায়, ধরুন আপনার ৩জন বন্ধু আছে – ইমন, সুমন, ইরা। তাহলে আমরা সাধারণত এটা বলতে পারি যে, আপনার ৩বন্ধুর হাতের লেখা ৩রকম। কারোরটা দেখতে খারাপ, আবার কারোরটা দেখতে ভাল, আবার কারোরটা অনেক পেচানো অর্থাৎ একেকজনেরটা একেকধরনের সুন্দর। আপনার যদি সুমন এর হাতের লেখা ভালো লাগে, তাহলে আপনি কি করবেন প্রয়োজনীয় কোন কিছু লেখার সময় সুমনকে বলবেন, বন্ধু আমাকে এইটা একটু লিখে দাও। আমরা fontকে আসলে এক একজনের হাতের লেখার সাথে তুলনা করতে পারি। কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের font বা হাতের লেখা, আপনার যে fontটি ভাল লাগবে, আপনি সেই font টি ব্যবহার করবেন।

প্রথমেই Fonts toolbar টির ব্যবহার জেনে নিই। এখানে আপনারা বিভিন্ন টুলস এর আইকনের দিকে লক্ষ করলেন দেখবেন iconগুলো তাদের ব্যবহার অনুযায়ী ডিজাইন করা হয়েছে। যেমন Bold এর iconটার B একটু মোটা হরফে লেখা আছে, Italic আইকনের I টা ডানদিকে কাত করা, এভাবে আপনারা আইকন দেখেই বুঝতে পারবেন ঐ Tools এর কাজ কি ইত্যাদি।

পছন্দ অনুযায়ী Font নির্বাচন করুন।
ফন্ট সাইজ ছোট বা বড় করুন।
ফন্টকে বোল্ট বা হাইলাইট করুন।
ফন্টকে ইটালিক বা ডানদিকে হালকা কাত করে দিন।

ফন্টকে আন্ডারলাইন করুন।
ফন্ট এর মাঝবরাবর দাগ দিন।
ফন্টকে Subscript বা H2O এই ভাবে লিখুন।
ফন্টকে Superscript বা X2 এভাবে লিখুন।
বিভিন্ন শব্দকে বড় হাতের বা ছোট হাতের অক্ষরে পরিণত করুন।
এতক্ষণ আমরা যা যা লিখলাম সেটা Save করতে জানেন তো, না জানলে সমস্যা নেই আসুন কিভাবে Save করতে হয় তা দেখে নিই।

ছবিতে দেখানো স্থানে ক্লিক করুন অথবা সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি কি-বোর্ড থেকে Ctrl এবং S একসাথে চাপ দিন।

তারপর একটি File Name দিন ও Save এ Click করুন। একসাথে চাপ দেয়াকে সাধারণত (ctrl + S) এভাবে প্রকাশ করা হয়। কিবোর্ড কমান্ড মনে রাখার সহজ পদ্ধতি হল, আপনি যে কাজটি করতে চান তার প্রথম অক্ষর এবং সাথে Ctrl চাপতে হবে। যেমন আপনি যদি একটি New file খুলতে চান তাহলে কিবোর্ড কমান্ড কি হওয়া উচিৎ, হ্যা আপনি ঠিক ধরেছেন Ctrl+N। এরকম আরো কিছু কিবোর্ড কমান্ড নিচে দেয়া হলঃ
Ctrl+B = Bold
Ctrl+I = Italic
Ctrl+U = Underline
Font Tools এর অন্যান্য প্রয়োজনীয় কিবোর্ড কমান্ড
Ctrl+ [ or ] = Font size ছোট বড়
Ctrl + ‘=’ = Subscript
Ctrl+Shift+’=’ = Superscript
তবে সমসময়ই যে এই টেকনিক কাজে লাগবে, তা বলছি না তবে অধিকাংশ সময়ই এটা কাজে লাগবে। শুধু মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে না যে কোন সফটওয়্যার এ কিবোর্ড কমান্ডগুলো এভাবে সেট করা।
পরবর্তী পোস্ট পড়ার জন্য আমন্ত্রন থাকলো। সুস্থ থাকুন। আজ এ পর্যন্তই।
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-২)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৩)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৪)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৫)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৬)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৭)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৮)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-৯)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১০)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১১)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১২)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৩)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৪)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৫)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৬)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৭)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৮)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-১৯)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-২০)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-২১)
MS Word 2007- এর ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল (পর্ব-২২)
Microsoft এর Office packageটা আসলেই Complete একটা package। যার মাধ্যমে প্রায় সব ধরনের অফিশিয়াল বা দৈনন্দিন কাজ করা যায়। আপনার যারা ওয়ার্ড পারেন তারা জানেন যে, ওয়ার্ড ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরী করা যায়। এছাড়াও logo, poster, banner, visiting card ইত্যাদি design করা যায়। সুন্দর সুন্দর Report তৈরী করা যায়, যেখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত Chart, Graphics এগুলো সংযোজন করতে পারবেন এবং আরও কত কি।এই টিউটোরিয়ালটা নতুন বা যারা ওয়ার্ড জানেন তাদের জন্য না। তবে আমি চেষ্টা করব, আপনাদের জানার ভিতরেও, কিছু অজানা তথ্য দেয়ার। আর এটা ছাড়াও আপনাদের যদি অন্য কিছু জানার থাকে, মন্তব্য করতে পারেন। তাহলে আসুন আর কথা না বাড়িয়ে, শুরু করি।
প্রথমে ওয়ার্ড run করুন। তাহলে এরকম একটি Screen দেখতে পাবেন।

ছবিতে যে টুলবারগুলো দেখছেন Home Tab বা Home Menu এর Underএ এগুলো সবই খুবই দরকারী। এখানে যে টুলবার গুলো আছে এগুলো ব্যবহার করেই আপনি ওয়ার্ড-এর প্রায় প্রয়োজনীয় সব কাজই করতে পারবেন। তাই আমরা প্রথমেই এই টুলস গুলো ব্যবহার করা শিখব।
নিচে আমি টুলসগুলোর আলাদা করে এক একটা সেট অনুযায়ী ছবি দিয়েছি। এখানে আমাদের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় টুলস হলো Font তারপর Paragraph, Clipboard, Editing এবং সবশেষে Styles টুলবারটি। অনেকে অবশ্য আমার সাথে একমত নাও হতে পারেন।

আপনি যদি computerএ নতুন হন তাহলে অবশ্য আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে Font কি? Font আসলে এক সেট বণমালা। সহজ ভাবে বলা যায়, ধরুন আপনার ৩জন বন্ধু আছে – ইমন, সুমন, ইরা। তাহলে আমরা সাধারণত এটা বলতে পারি যে, আপনার ৩বন্ধুর হাতের লেখা ৩রকম। কারোরটা দেখতে খারাপ, আবার কারোরটা দেখতে ভাল, আবার কারোরটা অনেক পেচানো অর্থাৎ একেকজনেরটা একেকধরনের সুন্দর। আপনার যদি সুমন এর হাতের লেখা ভালো লাগে, তাহলে আপনি কি করবেন প্রয়োজনীয় কোন কিছু লেখার সময় সুমনকে বলবেন, বন্ধু আমাকে এইটা একটু লিখে দাও। আমরা fontকে আসলে এক একজনের হাতের লেখার সাথে তুলনা করতে পারি। কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের font বা হাতের লেখা, আপনার যে fontটি ভাল লাগবে, আপনি সেই font টি ব্যবহার করবেন।

প্রথমেই Fonts toolbar টির ব্যবহার জেনে নিই। এখানে আপনারা বিভিন্ন টুলস এর আইকনের দিকে লক্ষ করলেন দেখবেন iconগুলো তাদের ব্যবহার অনুযায়ী ডিজাইন করা হয়েছে। যেমন Bold এর iconটার B একটু মোটা হরফে লেখা আছে, Italic আইকনের I টা ডানদিকে কাত করা, এভাবে আপনারা আইকন দেখেই বুঝতে পারবেন ঐ Tools এর কাজ কি ইত্যাদি।

পছন্দ অনুযায়ী Font নির্বাচন করুন।
ফন্ট সাইজ ছোট বা বড় করুন।
ফন্টকে বোল্ট বা হাইলাইট করুন।
ফন্টকে ইটালিক বা ডানদিকে হালকা কাত করে দিন।

ফন্টকে আন্ডারলাইন করুন।
ফন্ট এর মাঝবরাবর দাগ দিন।
ফন্টকে Subscript বা H2O এই ভাবে লিখুন।
ফন্টকে Superscript বা X2 এভাবে লিখুন।
বিভিন্ন শব্দকে বড় হাতের বা ছোট হাতের অক্ষরে পরিণত করুন।
এতক্ষণ আমরা যা যা লিখলাম সেটা Save করতে জানেন তো, না জানলে সমস্যা নেই আসুন কিভাবে Save করতে হয় তা দেখে নিই।

ছবিতে দেখানো স্থানে ক্লিক করুন অথবা সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি কি-বোর্ড থেকে Ctrl এবং S একসাথে চাপ দিন।

তারপর একটি File Name দিন ও Save এ Click করুন। একসাথে চাপ দেয়াকে সাধারণত (ctrl + S) এভাবে প্রকাশ করা হয়। কিবোর্ড কমান্ড মনে রাখার সহজ পদ্ধতি হল, আপনি যে কাজটি করতে চান তার প্রথম অক্ষর এবং সাথে Ctrl চাপতে হবে। যেমন আপনি যদি একটি New file খুলতে চান তাহলে কিবোর্ড কমান্ড কি হওয়া উচিৎ, হ্যা আপনি ঠিক ধরেছেন Ctrl+N। এরকম আরো কিছু কিবোর্ড কমান্ড নিচে দেয়া হলঃ
Ctrl+B = Bold
Ctrl+I = Italic
Ctrl+U = Underline
Font Tools এর অন্যান্য প্রয়োজনীয় কিবোর্ড কমান্ড
Ctrl+ [ or ] = Font size ছোট বড়
Ctrl + ‘=’ = Subscript
Ctrl+Shift+’=’ = Superscript
তবে সমসময়ই যে এই টেকনিক কাজে লাগবে, তা বলছি না তবে অধিকাংশ সময়ই এটা কাজে লাগবে। শুধু মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে না যে কোন সফটওয়্যার এ কিবোর্ড কমান্ডগুলো এভাবে সেট করা।
পরবর্তী পোস্ট পড়ার জন্য আমন্ত্রন থাকলো। সুস্থ থাকুন। আজ এ পর্যন্তই।
No comments:
Post a Comment