আচ্ছালামুয়ালাইকুম, কেমন আছেন সবাই, আশা করি ভাল আছেন আমি আল্লহর রহমতে ভাল আছি।প্রিয় ভিজিটর আমি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম, Microsoft office 2007 এর একটি চেইন টিউন।যারা কম্পিউটার ব্যাবহার করেন তাদের জন্য Microsoft office জানা খুব প্রয়জোন। এবং Microsoft office শিখলে আপনি বিভিন্ন অফিস এ জব করতে পারবেন। আপনারা মাইক্রোসফট অফিস সম্পর্কে আরো জানতে গুগল সার্চ করুন। Microsoft office শিখতে হলে, আপনাকে বিভিন্ন কোচিং চেন্টারে ১-২ মাসের কোর্স করতে হবে। খরচ হবে ১৫০০-২০০০ টাকা। কিন্তু আপনি আমার Microsoft office 2007 এ অংশ গ্রহন করে বিনামুল্যে এই কোর্স সম্পুর্ন শিখতে পারবেন। তো প্রিয় ভিজিটর চলুন মাইক্রোসফট অফিস এর সুচনা পর্ব শুরু করি।
![]() |
microsoft office bangla tutorial |
How
to start MS-word: MS-word বা Microsoft word মূলতঃ এক্টি এপ্লিকেশন
সফটওয়ার, কম্পিউটার এর স্যুইচ অন করে কম্পিউটার চালু হলে ডেক্সটপে এসে যখন
থামবে;তারপর নিচের পদ্ধতি অনুসরন করে Microsoft office word চালু করতে হবে।
START>> ALL PROGRAMS>> MICROSOFT OFFICE >> MICROSOFT OFFICE WORD 2007
তারপর মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড ২০০৭ চালু হবে।
এছাড়া ও কী-বোর্ড দিয়ে মাইক্রোসফট অফিস চালু করতে পারেন।
(CTRL+ESC) অথবা start বাটান প্রেস করে Microsoft office সিলেক্টক করে এন্টার প্রেস করুন।
প্রিয় ভিজিটর আমরা এখন Microsoft office word 2007 এর উইন্ডো এর সাথে পরিচিত হবোঃ
টাইটেল বারঃ
পর্দার শির্ষে Document1-Microsoft Word লেখস্থ বার টিকে (ফাইলের নাম লেখা
বার) টাইটেল বার বলে। এছাড়া রয়েছে কন্ট্রোল বক্স, মিনিমাইজ বাটান,
ম্যাক্সিমাইজ বাটান, ক্লোজ বাটান।টাইটেল বারের বাম দিকে রয়েছে customize
quick access toolbar. যে বারে আন্ডারে রয়েছে New-Open- Close, Save-Save
As-page setup- print preview. ইত্যাদি।
মেনু বারঃ
টাইটেল বারের নিচে রয়েছে Home, insert, page layout, references,
mailings, review, view, add-ins এগুলো হচ্ছে মেনু বার। আবার প্রতিটি মেনু
বারের আন্ডারে রয়েছে কত গুলি Sub menu.
Typing class: বাম হাত A. S. D. F/G ডান হাত H/J. K. L ;
বাম হাত Z.X.C V.B ডান হাত N.M , . /
বাম হাত Q.W.E.R.T ডান হাত Y.U.I.O.P পিংগার গুলি নিজের মত করে বসিয়ে নিবেন।
Windows সম্পর্কে আরো পরিচিতিঃ
স্টান্ডার্ড টুলবারঃ
মেনু বারে নিচে ভিবিন্ন প্রতিক সম্বলিত বার কে Standard Toolbar বলা হয়।
প্রতিটি প্রতিকের বাটানকে আইকোন বা টুলবার বলা হয়। দ্রুত কাজ করার জন্য এই
সকল Icon এ সরাসরি ক্লিক্ করে ভিবিন্ন কমান্ড দিতে হয়।
ফর্মেটিং টুলবারঃ টুলবারের
নিচের বারটিকেই ফর্মেটিং টুলবার বলে। এতে বিদ্ধমান বাটান গুলো খুবই
গুরুত্বপূর্ন। এগুলো ব্যাবহার করে ফন্ট, ফন্ট এর সাইজ ছোট বড় করা, লেখাকে
বোল্ড করা, আন্ডার লাইন করা, ইটালিক করা, এলাইমেন্ট ইত্যাদি কাজ করা হয়ে
থাকে ।
রুলারঃ ফর্মেটিং টুলবারের নিচে যে স্কেল টি রয়েছে তাকে রুলার বলে।
ভার্টিক্যাল ও হরিজন্টাল স্ক্রুল বারঃ পর্দার
নিচে হরিজন্টাল এবং ডান পাশে ভার্টিক্যাল স্ক্রুলবার অবস্থিত। এর সাহায্যে
মাউস দিয়ে ক্লিক করে পর্দার নিচে এবং উপরে যাওয়া যায়।
টাস্ক বারঃ
কম্পিউটার চালু হলে ডেস্কটপ বা স্টার্টাপ স্ক্রিন আসে। ডেস্কটপের
সর্বনিম্নে লম্বা বারকে টাস্কবার বলে। টাস্ক বারের বাম কোনে Start লেখা
একটি বাটান আছে।
স্টেটাস বারঃ পর্দার নিচে page sec, At, ইত্যাদি লেখা বার কে Statusbar বলে। কার্সর কোন পেইজে অবস্থান করছে, তা এখান থেকে বুঝা যায়।
ড্রইং টুলবারঃ
সাধারনত স্টাটাসবারের উপরে ড্রইং টুলবার থাকে, অন্যান্য স্থানেও ড্রাগ করে
নেয়া যায়। ড্রইং টুলবারের বিভিন্ন আইকন নির্বাচন করে ভিবিন্ন রকমের ড্রইং
করা যায়।
ডায়ালগ বক্সঃ উইন্ডোজের
ভিবিন্ন মেনুস্থ ভিবিন্ন অপশন সিলেক্ট করলে পর্দায় ভিবিন্ন তথ্য সম্বলিত
বক্স পদর্শিত হয়, এটাই ডায়ালগ বক্স নামে পরিচিত । ডায়ালগ বক্সের ব্যাবহার
খুবই গুরুত্ব পুর্ন।
টেক্স বক্সঃ ডায়ালগ বক্সের অধিন একটি টেক্স বক্স থাকে { যেমনঃ ফাইলের নাম, ইহাই টেক্স বক্স}
চেক বক্সঃ
কোন কোন অপশনের পাশে বর্গাকৃতির বক্স থাকে। উহাকে চেক বক্স বলা হয়। চেক
বক্স সাধারনত টিক চিহ্ন দিয়ে বা অমিট করে সিলেক বা ডি সিলেক্ট করতে হয়।
অপশন বাটানঃ ডায়ালগ বক্সে যে বৃত্তাকার চিহ্ন থাকে, এগুলো কে অপশন বাটান বলে।
ড্রপ ডাউন লিষ্ট বক্সঃ ক্ষুদ্র একটি এ্যারো বাটানে ক্লিক করলে পর্দায় বক্সের নামের তালিকা দেখাবে। উহাকে ড্রপডাউন লিষ্ট বক্স বলা হয়।
কমান্ড বাটানঃ ডায়ালগ বক্সের ডান দিকে অথবা নীচে ok, cancle. Help লেখা বাটান গুলি কে কমান্ড বা রেডিও বাটান বলা হয়।
ক্লিক করাঃ
মাউস পয়েন্টার মুভ করিয়ে কোন কমান্ড অপশনে নিয়ে মাউসের বোতাম চিপ দিয়ে
কমান্ড নির্বাচন করা হয়। এভাবেই একবার চাপ দেয়া কেই ক্লিক করা বলে।
আইকনঃ
উইন্ডোজের ঢুকলে স্ক্রীনের মধ্যে ছোট ছোট বিভিন্ন ছবি দেখা যায়, এগুলোই
আইকন। আইকোন শব্দের অর্থ হলো প্রতিক বা ছবি। এসব প্রতিকে ক্লিক করে কাজ
করতে হয়।
কার্সর স্থানান্তরঃ সাধারনত
লেপ্ট, রাইট, আপ ও ডাউন এ্যারো চিহ্ন দিয়ে কার্সর স্থানান্তর করতে হয়।
HOME & END দিয়ে বাক্যের প্রথম ও শেষে কার্সর নেয়া যায়।
এক শব্দ বামে CTRL+লেপ্ট এ্যারো
এক শব্দ ডানে CTRL+রাইট এ্যারো
স্ক্রীনের নিম্ন প্রন্তে- ALT+CTRL PAGE DOWN
স্ক্রীনের উপরের প্রান্তে ALT+CTRL PAGE UP
এক পৃষ্টা করে নীচে CTRL+PAGE DOWN
এক পৃষ্টা করে উপরে CTRL+PAGE UP
ডকুমেন্ট এর শুরুতে CTRL+HOME
ডকুমেন্টের শেষে CTRL+END
No comments:
Post a Comment