Friday, 21 August 2015

ভেঙ্গে যাওয়া Font এক ক্লিকেই সমাধান

একটি Word file ফাইল এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউারে নিয়ে গেলেই বাংলা ফণ্ট ভেঙ্গে যায়। নিয়ে নিন তার সমাধান, খুব সহজেই।

প্রথমে যে কাজটি করতে হবে Office 2007 এর ক্ষেত্রে মেনু বারের ঠিক শেষে Add-Ins নামক একটি অপশন আছে। সেখানে থেকে Bijoy Classic Converter এর ড্রপ ডাউন আইকন থেকে Bijoy 2003 to Classic এবং Classic to Bijoy 2003 পছন্দ মত একটি নির্বাচন করে ok চাপুন; আর দেখুন সব ভেঙ্গে যাওয়া ফন্ট আবার ঠিক হয়ে গেছে।

চলুন Screen Short টি দেখে নেই


ভাল লাগলে জানাতে ভুলবেন না

Microsoft Word 2013, ওয়ার্ড 2013 দিয়ে যাদের কাজ করতে হয়, তারা একবার হলেও উঁকি মেরে যান। হয়তো কাজের কিছু পেতেও পারেন

সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আমার আজকের টিউন শুরু করছি।
শিরোনাম দেখেই নিশ্চয় অভিজ্ঞ মহাজনেরা বুঝে ফেলেছেন যে ওয়ার্ড 2013 এর টুকটাক সমস্যা নিয়েই আজকে টিউন সাজিয়েছি। অনেক শখ করে ওয়ার্ড 2013  ইন্সটল করেছি। বিজয়ের লেস্টেট ভার্সন বিজয় 71 এর অরজিনাল লাইসেন্স কপি ইন্সটল করেছি। কাজ করে যাচ্ছিলাম সুন্দর ভাবেই হঠাৎ করেই গতকাল থেকে ওয়ার্ড  তালবাহানা শুরু করলো। বাংলায় বেশ কিছু যুক্ত বর্ণ লিখলেই সেগুলো অটো চেঞ্জ হয়ে যাচ্ছিলো, :-( তো ভাবলাম যে অটো কারেক্ট অপশন থেকে হয়তো ঝামেলা করছে। তাই অটো কারেক্ট অপশন এ গিয়ে সকল টিক মার্ক তুলে দিলাম। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হলোনা। পড়ে গেলাম মহা ফাপড়ে, :roll: সাহায্যের আবেদন করলাম টিটি’র ফেসবুক পেজে। কেউই কোন সাহায্য করলোনা। অবশেষে সমাধান পাওয়ায় এখন বেশ খুশি লাগছে। 😛  এখন ওয়ার্ডের অটোকারেক্টের সকল  অপশন এ টিক মার্ক দিয়ে দিব্যি শান্তি মতো বাংলা লিখছি 😆
তো ভাবলাম প্রিয় টিটি’র আরো  যতো বন্ধুরা আছে তাদের সাথে ব্যপারটা শেয়ার করি, হয়তো কারো কাজে লাগতে পারে।

সমস্যা ০১. বাংলা বর্ণ অটো চেঞ্জ হয়ে যাওয়া

বাংলা বিভিন্ন যুক্ত বর্ণ যেমনঃ গ্রু, রু, ব্ল ইত্যাদি লিখে স্পেস দিলেই তা অটো চেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে। অটোকারেক্ট অপশনের সকল টিক মার্ক তুলে দিয়েও সমাধান হচ্ছেনা। এমনকি আমিতো সম্পূর্ন অফিস আনইন্সটল করে পুনরায় ইন্সটল করেও কোন ফল পাইনি।

সমাধান ০১. এটি আসলে ফন্টের ভার্সন গত সমস্যার কারণে সম্ভবত হয়ে থাকে

অফিসিয়াল কাজে সাধারণত আমরা বাংলা লিখতে সুতুনি এমজে ফন্টটি ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এ ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে আপনি খুব সহজেই এ মহা সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন। আর তাহলো গুগোল এ সার্চ করে সুতনি এমজে ফন্টটি ডাউনলোড করে সেটি ইন্সটল করুন। আর দেখুন আপনার সকল সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে। আপনি চাইলে আমার ড্রপ বক্স লিংক থেকেও ফন্টটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। Download : Font Name: SutonnyMJ version: Macromedia Fontographer 4.1 8/3/99

সমস্যা ০২. ওয়ার্ড ২০১৩ এর হেডার/ফুটারে প্রিন্টকৃত ফাইলটির লোকেশন কিভাবে প্রিন্ট করবো?

সমাধান ০২.

অনেক সময় প্রিন্টকৃত ডকুমেন্টটির লোকেশন অর্থ্যাৎ ফাইলটি কোন ড্রাইভের কোন ফোল্ডারের ভিতর আছে সেই তথ্যটি ডকুমেন্টটির হেডারে বা ফুটারে প্রিন্ট করার প্রয়োজন পড়ে। ওয়ার্ড  ২০০৩ ভার্সনে কাজটি খুব সহজে করা গেলেও ওয়ার্ড ২০১৩ এ এসে অপশনটি খুজে পেতে আমাকে বেশ কিছুটা গলদগর্ম হতে হয়েছিলো। সে যাই হউক ধরুন আপনি আপনার ডকুমেন্ট এর ফুটার এ সেটির লোকেশন প্রিন্ট করতে চাইছেন ওয়ার্ড ২০১৩ এ। কাজটি করার জন্য ডকুমেন্টটির যে কোন পেজের একেবারে নিচের দিকের (প্রিন্ট করলে যেখানে লেকেশনটি প্রদর্শিত হবে) মার্জিন এড়িয়ার বাইরে মাউস পয়েন্টার নিয়ে গিয়ে ডাবল ক্লিক করুন তাহলেই দেখুন সেখানে ফুটার টাইপ করার জন্য কার্সর চলে এসেছে। সেই সাথে উপরে রিবনে HEADER & FOOTER TOOLS নামক নতুন একটি ট্যাব সৃজন হয়েছে যার ভেতর DESIGN নামক ট্যাবটি সিলেক্টকৃত অবস্থায় আছে। (যদি নাথেকে থাকে তাহলে ক্লিক করে সিলেক্ট করুন HEADER & FOOTER TOOLS >DESIGN ) এবার লক্ষ্য করুন যে ডিজাইন ট্যাবের ভেতর Insert নামক একটি গ্রুপ আছে। এই গ্রুপ থেকে Quick Parts টুলটির পাশে ছোট্ট যে ডাউন এ্যারো আছে সেটিতে ক্লিক করুন তাহলে যে ড্রপডাউন মেনু আসবে সেখান থেকে Field টুলটি নির্বাচন করুন।
আপনার সামনে Field ডায়লগ বক্সটি চলে আসবে। এবার এই ডায়লগ বক্স এর Field Names: বক্স থেকে  FileName ফিল্ডটি খুজে বের করুন এবং নির্বাচিত করুন। এবার লক্ষ্য করুন ডায়লগ বক্সের ডান পাশে Field options হতে  Add Path to filename চেক বক্সে টিক মার্ক দিন। ওকে করুন ।
দেখুন আপনার ডকুমেন্টটির লোকেশন আপনার ফুটারে এ্যাড হয়ে গিয়েছে। একটু সতর্কতা * যদি এ্যাডকৃত লোকেশনের ফন্ট ঠিকমতো প্রদর্শন না করে উল্টা পাল্টা বাংলা দেখায় সেক্ষেত্রে  আপনি পুরো লাইনটিকে সিলেক্ট করে ফন্ট পরিবর্তন করে যেকোন ইংরেজি ফন্ট নির্বাচন করুন দেখুন আপনার কাজ হয়ে গিয়েছে।

সমস্যা ০৩. ওয়ার্ডে টেবিলে কাজ করতে অনেক সময় Split Cells / Merge Cells করার প্রয়োজন পড়ে কিন্তু এটির কীবোর্ড শর্টকাট কী জানিনা।

সমাধান ০৩.

Split Cells কিংবা Merge Cells করার কোন শর্টকাট কীওয়ার্ডে বাই ডিফল্ট দেয়া থাকেনা :-( । তাই খোঁজে লাভ নেই। :roll: এক্ষেত্রে আপনি যেটা করতে পারেন তাহলে নিজের পছন্দ মতো শর্ট কাট তৈরী করে নিতে পারেন।  😯 আর ওয়ার্ড ২০১৩ তে শর্টকার্ট তৈরীর জন্য। কীবোর্ড থেকে Alt+F চাপুন এবার  T চাপুন তাহলেই Word Option ডায়লগ বক্স চলে আসবে। এবার বামপাশের প্যান থেকে Customize Ribbon নির্বাচন করুন।

এবার ডায়লগ বক্সের নিচের দিকে লক্ষ্য করুন নিচের দিকে Keyboard shortcuts: Customize বাটন আছে সেখানে ক্লিক করুন। আপনার সামনে Customize Keyboard ডায়লগ বক্স আসবে।এবার Categories: লিস্ট থেকে Table Tools Layout Tab  নির্বাচন করুন এবং ডান পাশের  Commands: লিস্ট থেকে TableMergeCells  খুজে বের করে নির্বাচিত করুন। এবার নিচের  Press new shortcut key: বক্সে কার্সর রেখে আপনার পছন্দ মতো শর্টকাট চাপুন (যেমন Ctrl+M) এবং নিচের  Assign বাটনে ক্লিক করে কমান্ডটি এ্যাসাইন করে দিন।
তারপর একই ভাবে Commands: লিস্ট থেকে TableSplitCells খুজে বের করে নির্বাচিত করুন। এবং উপরে দেখানো পদ্ধতি মতো নিজের পছন্দ মতো শর্টকাট কী এ্যাসাইন করুন। এবার মনের আনন্দে টেবিলে কাজ করুন আপনার পছন্দের শর্টকাট কী ব্যবহার করে। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনি ওয়ার্ডের যেকোন কাজের জন্য পছন্দের শর্টকাট তৈরী করে নিতে পারেন।
তারপরও যাদের সমস্যা হচ্ছে তাদের জন্য তো টিউনের নিচে টিউমেন্ট বক্স খোলাই আছে।

মাইক্রোসফট অফিসে শর্টকাট ভাবে ফন্ট পরিবর্তন করুন মাত্র এক ক্লিকে

আজকে অনেক দিন পর টিউন করতে বসলাম। প্রথমেই বলে রাখি যারা এটা জানেন তাদের না পড়লেও চলবে। আর যারা জানেন না তারা দেখতে পারেন। মাইক্রোসফট ওযার্ডে লিখার সময় অনেক বার ফন্ট পরিবর্তন করা লাগতে পারে। তো এটা দ্রুত শর্টকাট করতে কিছু টিপস রয়েছে। এ নিয়েই আজকের আলোচনা।
প্রথমত আপনি মাইক্রোসফট অফিস ওপেন করুন। এরপর যদি আপনি মাইক্রোসফট অফিস ২০০৩ ব্যবহার করেন। তবে Tools Menu তে যান। এখানে দেখতে পারবেন Customize নামে একটা অপশন আছে। প্রথমে এই অপশন থেকে Command Option টা সিলেক্ট করুন। এবার এখান থেকে Keyboard Option এ গিয়ে Categories থেকে Fonts সিলেক্ট করুন। তাহলে বাম পাশের Command Option এ আপনার ফন্টগুলোর নাম লিখুন। এখান থেকে প্রথমে অাপনি আপনার কাঙ্খিত ফন্ট সিলেক্ট করুন। আমি ইংরেজী ফন্ট হিসেবে Times New Roman সিলেক্ট করলাম। এখন Press New Shortcut Key তে কার্সর রেখে অাপনি Alt+V চাপুন এরপর Assign এ ক্লিক করুন দেখবেন একটি সিলেক্ট হয়ে গেছে। তারপর আমরা বাংলা ফন্ট হিসেবে Sutonny Mj সিরেক্ট করলাম এবং Press New Shortcut Key তে কার্সর রেখে অাপনি Alt+B চাপুন এরপর Assign এ ক্লিক করুন দেখবেন একটি সিলেক্ট হয়ে গেছে। এখন দুইটা অপশনই Close ক্লিক করে বেড়িয়ে আসুন। এখন যখনই বাংলা ফন্ট দরকার পড়বে তখনই কম্পিউটারের ভাষা পরিবর্তন করে Alt+B চাপুন দেখবেন ফন্ট পরিবর্তন হয়ে বাংলা হয়ে গেছে। আবার যখন ইংলিশ দরকার পরবে তখন আবার কম্পিউটারের ভাষা পরিবর্তন করে Alt+V চাপুন দেখবেন ফন্ট পরিবর্তন হয়ে ইংলিশ হয়ে গেছে। তো এবার লিখা শুরু করে দিন অারও দ্রুত। আরেকটা কথা কম্পিউটারের ভাষা পরিবর্তনের জন্য যারা বিজয় ব্যবহার করেন তারা Ctrl+Alt+B তে ক্লিক করলেই দেখবেন কম্পিউটারের ভাষা পরিবর্তন হয়ে গেছে।
নিচে আপনাদের সুবিধার্থে কিছু স্ক্রীণশট দিলাম.......
Customize এ ক্লিক করলে নিচের মত একটি উইনডো বার আসবে......... এখান থেকে Key board ক্লিক করলে Customize Keyboard এর মত আরেকটি বার আসবে........ এবার এখান থেকে Fonts এ ক্লিক করুন....
এবার ইংরেজীর জন্য Fonts থেকে Times new roman সিলেক্ট করে Press new shortcut key তে Alt+V চাপুন এবং Assign এ ক্লিক করুন........
তারপর আবার বাংলার জন্য Fonts থেকে Sutonny Mj সিলেক্ট করে Press new shortcut key তে Alt+B চাপুন এবং Assign এ ক্লিক করুন........
বাস এবার Close ক্লিক করে বেড়িয়ে আসুন। আর কি বোর্ড এর শর্টকাট অর্থাৎ Alt+B ও Alt+B চেপে আপনার কাঙ্খিত ফন্ট পরিবর্তন করুন। আরেকটা কথা মনে রাখবেন Alt+B চাপার সময় Alt এর পরে + চিহ্ন দেওয়ার দরকার নেই শুধু Alt ও B একসাথে চাপলেই হবে।
তো আজকের মত এখানেই সমাপ্তি পরের টিউনে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০০৭ এ কিভাবে ফন্ট পরিবর্তন করা যায় তা নিয়ে আলোচনার করব............. সেসময় পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। (আল্লাহ্ হাফেজ)

মাইক্রোসফট অফিসে শর্টকাট ভাবে ফন্ট পরিবর্তন করুন মাত্র এক ক্লিকে

আমরা যারা অফিস কিংবা বাসায়  বিজয় দিয়ে বাংলা লেখি তখন সবথেকে যে সমস্যাটি দেখা যায় সেটা হচ্ছে যখন MS Word এ কোন ইংরেজী বাংলা ওয়ার্ড একসাথে  লেখার প্রয়োজন  পড়ে ঠিক তখনই।কেননা প্রতিবারই  ফন্টস এ গিয়ে sutonnyMJ দিতে হয় বাংলা এর জন্য আবার ইংরেজী এর জন্য Times New Roman দিতে হয়।তাই অধিক সময় অপচয় হয়।তাই আমি এখন আপনাদের একটি কমান্ড শিখাচ্ছি দয়াকরে
খেয়াল করে লক্ষ্য করুন নিচের ফরমুলা গুলি। ➡
ধাপসমূহঃ-
১.MS Word Open করে File>Word Option
২.  ৩.Customize>৪.Customize তারপর ➡
৩.স্কলটি নিচে টেনে নিয়ে Fonts সিলেক্ট করুন এবং >ডান পাশের স্কলটি নিচে নামিয়ে SutonnyMJসিলেক্ট করুন।SutonnyMJ এর জন্য F2 বাটটি নিবাচর্ন  করুন।তারপর  Assgin এ ক্লিক করুন। [ এই ফন্টটি যদি  না পান তাহলে এইটি এখান থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হবে।যা-আপনার পিসিতে ফন্টস এর  ভিতরে থাকতে হবে।
তারপর ➡
৪.তারপর Times New Roman এর জন্য F3 যা কির্বোড এর উপরের অংশে আছে দখবেন। Assign করে ওকে করুন।
৫.এখন F2 দিলে SutonnyMj চলে আসবে।এবং F3 চাপলেই Times new roman চলে আসবে।সুতরাং আপনার আর বাড়তি সময়নিয়ে ফন্টস খুজতে হবে না।দ্রুত ইংরেজী বাংলা টাইপ করতে পারবেন মাউস না ধরেই। :-)
সমাপ্ত। :-)  ধর্য্যসহকারে এতক্ষন থাকার জন্য ধন্যবাদ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৩
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৪
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৫
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৬
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৭
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৮
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৯
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১০
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১১
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১২
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১৩
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১৪
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১৫
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১৬
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১৭
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১৮
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-১৯
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২০
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২১
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২২
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২৩
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২৪
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২৫
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২৬
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২৭
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২৮
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২৯
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৩০
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৩১

 

 

 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) কি এবং কেন ব্যবহার করা হয়?

সবাইকে আমার প্রথম ধারাবাহিক seo সম্পর্কিত লেখায় স্বাগতম। শিরোনাম দেখে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে, A to Y পর্যন্ত অর্থ কি? এটা তো A to Z হওয়া উচিৎ। আসলে seo এর বিষয়বস্তু এত বিশাল যে কারো পক্ষেই সম্পূর্ণ জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব নয় এবং প্রতিনিয়ত seo এর rules গুলো পরিবর্তন হচ্ছে। তাই এটা A to Y পর্যন্ত।

seo সম্পর্কিত অনেক টিউটোরিয়ালই আছে, কিন্তু সেগুলোর অধিকাংশ ইংরাজীতে হওয়ায় অনেকেরই ঠিকমতো বুঝতে অনেক সমস্যা হয়। বাংলাতে seo বিষয়ে যে পোস্টগুলো আছে, তার প্রায়ই সবই Entry Level এর। তাই আমি চেষ্টা করব আপনাদের Entry level থেকে Advance level এর seo সম্পর্কে ধারনা দেয়ার। যদিও Basic rules গুলো একই। তাই seo এর জন্য Fundamental rulesগুলো জানাও খুব জরুরী। আর কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি।
২ধরনের search result আছে:
  • Oraganic
  • Paid.

আমরা এখানে organic search result নিয়ে কথা বলব। কারন এটা Free আর paid search result এ তো টাকা খরচ করলেই Ad দেওয়া যায়।

প্রথমেই আমাদের জানা উচিৎ search engine কিভাবে কাজ করে?

search engine প্রধানত দুইটা component নিয়ে কাজ করে:
  • Crawler – এটা প্রধানত বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে Information Collect করে (spider, robot/bot মাধ্যমে) এখানে Search Engine or SE প্রধানত যেকোন link কে follow করে তারপর তথ্য সংগ্রহ করে এবং তাদের ডাটাবেসএ সেই তথ্য সংরক্ষণ করে।
  • Algorithm – এখানে search engine প্রাপ্ত information গুলো বিশ্লেষণ করে, বিভিন্ন page এর content এর relevancy ও quality অনুযায়ী ranking প্রদান করে। SE এর Algorithm অনেক factor এর উপর নির্ভর করে।

seo কি?

seo -  search engine optimization. বাংলাতে সংজ্ঞা দিলে বলা যায়, seo হল কিছু নিয়মনীতি/টেকনিক যার মাধ্যমে কোন একটা ওয়েবসাইট বিভিন্ন ধরনের সার্চ ইঞ্জিন (google, msn, yahoo etc) থেকে বেশি পরিমাণে ভিজিটর/ট্র্যাফিক পেতে পারে। আসলে, seo এর মাধ্যমে যে কোন ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন এর প্রথমে পাতায় আনতে পারলে, ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনাও অনেকাংশে বেড়ে যায়।
আরো সহজ ভাবে বলা যায়: যদি আমরা একটি গান ডাউনলোড করতে চাই, তাহলে আমরা সাধারণত যে কাজটি করি তা হল google এ আমরা ঐ গানের লাইনটি লিখে search করি। এখন লক্ষ্য করুন আমরা search button press করার পর google কিছু website এর নাম দেখায় যেখানে আমরা ঐ গানটি পেতে পারি। এভাবে google প্রতি page এ ১০টি ওয়েরসাইটএর নাম দেখায়। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে কেন কিছু সাইট প্রথম পেজে আসলো, আর কেনইবা বাকি ওয়েবসাইটগুলো পেছনের পেজে গেলো – google কি ইচ্ছা মত করছে নাকি এর পেছনে অন্য কোন কারণ আছে? নিশ্চয় প্রথমপেজের সাইটগুলোর মধ্যে বিশেষ কিছু আছে, যা অন্য সাইটগুলাতে নাই। এই বিশেষ কিছুই হল seo এর কৌশল, যার মাধ্যমে আপনিও আপনার ওয়েবসাইটটিকে প্রথম পেজে নিতে পারেন। আর প্রথম পেজ মানেই বেশি বেশি ভিজিটর।
seoতে যারা নতুন তারা Google Webmaster Guideline follow করতে পারেন। আপনি যদি বেসিক rules follow করেন তাহলে আপনাকে seo নিয়ে বেশি চিন্তা করতে হবে না। আমরা একটা ওয়েবসাইট বানাই ভিজিটরের জন্য, কাজেই আপনি যদি তারা যা জানতে চায়, তা যদি তাদের কাছে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন, তাহলেই আপনার ৫০-৬০% seo হয়ে গেলো।
একজন ভিজিটর কেন search করে: হয় তারা কোন প্রশ্নের উত্তর খুজছে, বা তারা কোন সমস্যার সমাধান খুজছে অথবা তারা তাদের প্রয়োজন মেটাতে চায়। আপনি যদি আপনার সাইটের মাধ্যমে তাদের প্রশ্নের উত্তর, সমস্যার সমাধান বা তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য তাদের দিতে পারেন তাহলে আপনার আর কোন চিন্তা নেই।
seo কে সাধারণত ২ভাগে ভাগ করা হয়:
  • On Page Seo এবং
  • Off page seo.

On page seo: সহজভাবে বলা যায়, আপনি আপনার ওয়েবসাইট সর্ম্পকে যা বলছেন আর  Off page seo হল অন্যরা আপনার সর্ম্পকে যা বলছে।

seo এর ব্যবহার:

ধরুন আপনার একটি Baseball বিষয়ক সাইট আছে যা বর্তমানে #১০ এ অবস্থান করছে। আপনি চাচ্ছেন কেউ যদি search engine এ “Baseball Cards” লিখে search করে তাহলে এটি #১ অবস্থানে দেখাবে – এটা করতে হলে আপনাকে ঐ সাইট এর seo করতে হবে। seo সাধারণত কোন popular search term বা keyword ব্যবহার করে করা হয়। এখন আপনি যদি seo করে আপনার Brand name কে উপরের দিকে নিতে চান এবং সফলও হন, তাহলেও এটিকে ঠিক seo বলা যায় না। কারণ search engine যথেষ্ট smart এবং se আপনার company name ও keyword কে খুব সহজেই আলাদা করতে পারে। আর প্রধান ব্যাপার হল, যে keyword এর জন্য যত প্রতিযোগীতা, সেই keywordএ rank করা তত কঠিন।
এই জন্য seo শুরু করার আগে কিছু planning করে নেয়া ভাল। ধরুন, আপনি একটি নতুন সাইট খুললেন, যে বিষয়ে আগে থেকেই লাখ লাখ প্রতিযোগী আছে, আর অন্য একজন একটা সাইট বানাল যে বিষয়ে হয়ত ১০০০টা সাইট আছে, এখন আপনিই বলুন কোথায় প্রতিযোগীতা করা সহজ হবে লাখের ভেতরে না হাজার এর ভিতরে?
এই কারণে সাইট এর সঠিক seo planning এর জন্য সঠিক keyword নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। keyword selection ঠিক না হলে আপনি আপনার কাঙ্খিত ফলাফল পাবেন না। কারণ কোন মানুষ যখন Search engine কোন কিছু খোজে তখন এই search term গুলো ব্যবহার করে। কাজেই আপনি যদি না জানেন যে মানুষ কি খুজছে, তাহলে আপনি কিভাবে তাদের প্রয়োজন পূরণ করবেন।
পরের পর্বে kewword research নিয়ে লেখার ইচ্ছা আছে। আজ এ পর্যন্তই।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-২

১. কারণ মানুষ kewword ব্যবহার করে তাদের প্রয়োজনীয় সমাধান খোজে
২. SE চায় সবসময় best result দেখাতে
৩. আপনার জানা উচিৎ কোন ধরনের keyword বেশি খোজা হচ্ছে
৪. সবথেকে প্রধান কারণ হল, keyword research tools আপনাকে সাহায্য করে এটা জানার জন্য যে, ওয়েবে কি খোজা হচ্ছে এবং কি খোজা হচ্ছে না
keyword research এর জন্য অনেক ধরনের tools আছে। তার মধ্যে wordtracker, keyword discovery, google Adwords etc অন্যতম।

অধিকাংশ মানুষ google adwords ব্যবহার করে – এটা অনেক দ্রুত ও বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়।

Keyword Research এর নিয়ম:

আসলে এটার কোন ধরাবাধা নিয়ম নেই, বাজারে অনেক paid tool পাওয়া যায়, যা দিয়ে খুব সহজ ভাবে সঠিক keyword select করা যায়। কিন্তু
আমরা যেহেতু ঐসব paid tools ব্যবহার করব না, তাই আমাদের keyword researchএর basic procedure জানা উচিৎ। Keyword

Research এর সময় ৭টা জিনিস বিবেচনা করা উচিৎ

১. Brainstorming (কোন বিষয়ে চিন্তা করা)
আমার Target Market কে এবং ঐ বিষয়ের উপর কোন keyword নিয়ে চিন্তা করা এবং লক্ষ করা যে, আমি কি স্থানীয়ভাবে না দেশের ভিতরে, নাকি সারা বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগীতা করতে চাচ্ছি। আমার target market এর উপর কি লিঙ্গ, বয়স ঐ দেশের Income এর কোন যোগসূত্র আছে, যদি থাকে তাহলে এটা কিভাবে আমার desired keyword এর উপর প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন: আপনার যদি একটি Furniture এর দোকান থাকে শুধুমাত্র একটি জেলাতে তাহলে আপনার keyword হতে পারে “Khulna Furniture” আবার আপনার যদি Otobi এর মত একটি প্রতিষ্ঠান থাকে তাহলে আপনাকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চিন্তা করতে হবে।

সঠিক keyword selection এর জন্য আপনি আরো যে কাজ করতে পারেন, তা হল আপনি আপনার target customer, sales people, friend
and relatives দের জিজ্ঞাসা করতে পারেন তারা ঐ বিষয়ে search করতে হলে কোন wordটা বাছাই করত। এমনও হতে পারে, আপনি যে technical terms চিন্তা করছেন, তাদের সাথে তা নাও মিলতে পারে। আপনি আপনার বিষয় সম্পর্কিত বিভিন্ন Online forum/blogs visit করতে পারেন। আপনি আপনার Competitors এর ওয়েবসাইট visit করে সেখান থেকে ধারনা নিতে সে কি করছে, কোন ধরনের keyword ব্যবহার করছে ইত্যাদি। তারপর আপনার idea গুলো একটা কাগজে লিখে রাখুন।
২. keyword গুলোকে বিভিন্ন বিষয়ানুযায়ী ভাগ করা
আপনার product অথবা service অনুযায়ী একের অধিক keyword set তৈরি করুন। অনেক সময় এই step টা সঠিক ভাবে করা সম্ভব নাও হতে পারে, কারন আপনি যতক্ষণ না keyword research করছেন, ততক্ষণ আপনি জানতে পারবেন না, অন্যরা কোন ধরনের search term ব্যবহার করছে। তাই অনেক সময় এই ধাপটা research এর আগেও করা হয়। যখন যেভাবে সুবিধা হয়।
৩. research করা

keyword research করার জন্য আপনি keyword research tools ব্যবহার করতে পারেন।
যে কোন ক্যাটাগরি একটা seed phrase পছন্দ করুন ।
অথবা যদি আপনার একটি ওয়েবসাইট থেকে থাকে, তাহলে আপনি সরাসরি google keyword research tool এ আপনার desired url টি প্রবেশ করান।
৪. compile বা সংকলন করা
এখন keyword research tools থেকে Export spreadsheet করুন।
যদি প্রয়োজন মনে করেন তাহলে keyword গুলোকে Re-categorize করতে পারেন
৫. remove বা অপসারণ করা

spreadsheet খোলা থাকা অবস্থায় কোন non-relevant phrases বাদ দিতে পারেন।
যেসব keyword এর search count low সেগুলো বাদ দিন। এক্ষেত্রে অবশ্যই সর্তকতা অবলম্বন করুন। দরকার হলে আপনার ক্লায়েন্টকে জিজ্ঞাসা করুন।
৬. Determine Competitiveness
এখানে আপনার সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, আপনি কি অনেক বেশী প্রতিযোগীতা চান নাকি অল্প। প্রতিটা Phrase এর একটি আলাদা আলাদা competitiveness আছে। এখন আপনি যদি সবাই যে phrase এর পিছনে দৌড়াচ্ছে, আপনিও তার পিছনে গেলে আপনার জন্য target achieve করা কঠিন হয়ে যাবে। তাই এমন keyword ঠিক করতে হবে যা থেকে প্রয়োজনীয় ভিজিটর পাওয়া যাবে, আবার প্রতিযোগীতাও কম থাকবে।

Competitiveness অনুযায়ী phrase গুলোকে ৩ভাগে ভাগ করা যায়:
  • highly competitive
  • fairly competitive
  • non-competitive
৭. সঠিক keyword select করুন

এই ধাপগুলো শেষ হয়ে গেলে আপনি খুব সহজেই আপনার keyword গুলো পছন্দ করতে পারবেন। keyword select করার সময় নিচের বিষয়গুলোর
উপর লক্ষ্য রাখুন:
  • number of searches
  • relevancy to your web site (ওয়েবসাইটের সাথে প্রাসঙ্গিক কিনা)
  • competitiveness level
আজ এ পর্যন্তই। ধন্যবাদ সবাইকে

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৩

এবার আসুন গত পর্বে দেখানো নিয়মানুযায়ী keyword research শুরু করি। এখানে আমি উদাহরণ হিসেবে যে, ছবিগুলো ব্যবহার করেছি, তা Jill Whalen নামক একজন Seo Trainer এর keyword research থেকে নেয়া হয়েছে। উনি lynda এর video tutorial করেছেন।
প্রথমে একটি word file এ আপনার ওয়েবসাইটটি যে সার্ভিস প্রোভাইড করে তা লিখুন এবং তারপর আপনার ওয়েবসাইটের Goal লিখে ফেলুন। সাথে আরো লিখুন, Brainstorming এর মাধ্যমে আমরা যে phrase গুলো পেয়েছি সেগুলো। উদাহরণ হিসেবে দেয়া ছবির, text টুকু পড়ুন।

তাহলেই বুঝতে পারবেন আমরা যে ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করব সেটার মেইন উদ্দেশ্য হল Amazon Kindle এর বিভিন্ন product review করা, এদের সর্ম্পকে বিভিন্ন তথ্য দেয়া এবং সেই সাথে এই product গুলা বিক্রি করা amazon’s affilliate program এর মাধ্যমে।
এবার আমরা ছবিতে দেখানো url এ প্রবেশ করি অর্থাৎ google adwords tool এ প্রবেশ করি। red marked অংশগুলো লক্ষ করুন। বামপাশে দেখানো website content এর radio button টি click করলে, আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের link ডানপাশে মার্ক করা অংশে দিতে পারব। এখান থেকে আমরা বিভিন্ন keyword phrase সর্ম্পকে ধারনা পেতে পারি।

যেহেতু আমরা brainstorming এর মাধ্যমে কিছু phrase আগে থেকে ঠিক করে রাখছি। তাই আমরা Descriptive words or phrases option select করে ডান পাশে মার্ক করা অংশে আমাদের keyword গুলো পেস্ট করে দিব। তারপর Use synonyms এ টিক দিয়ে Get keyword ideas এ click করুন।
নিচের দিকে scroll করুন তাহলে নিচের মত একটি list দেখতে পাব। তারপর Broad Match থেকে Exact Match সিলেক্ট করুন। তাহলে আমরা নির্দিষ্ট phrase এর জন্য result দেখতে পাব।

তারপর নিচের ছবির মত Choose columns to display থেকে Hide Advertiser competition এবং hide local search volume এ ক্লিক করি। তাহলে আমাদের screen টা নিচের মত দেখতে হবে। এখানে এই দুইটা hide করব কারন আমরা আমাদের মত করে keyword research করব।

হাইড করার পর এমন হবে।

এখন নিচের দিকে স্ক্রল করে csv for excel এ ক্লিক করে। এই ফাইলটা excel আকারে save করে নিন। এই ফাইলের মাধ্যমে আমরা পরবর্তীতে, খুব সহজেই কাজ করতে পারব।

আজ এ পর্যন্ত, ধন্যবাদ সবাইকে।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৪

গুগলের adword টুলটা খুবই সাহায্যকারী যার মাধ্যমে আমরা প্রচুর পরিমাণে ডাটা research এর জন্য পেতে পারি। অবশ্য এই টুলটা এমন অনেক অপ্রয়োজনীয় keyword ও আমাদের দেয়, যার সরাসরি আমাদের সাইটের সাথে কোন যোগাযোগ নাও থাকতে পারে।

excel sheet open করুন এবং নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন এই keyword টা আমার সাইটের জন্য যথোপযুক্ত অথবা কেউ যদি search engine এ এই keyword টা প্রবেশ করায় তাহলে সেকি আমার সাইটটা খুজে পাবে। যদি আমার সাইটটা কেউ search engine এর মাধ্যমে খুজে পায়, তাহলে আমি কি তাদের প্রয়োজনমত information অথবা service দিতে পারছি বা পারবো। তারপর সেই সমস্ত phrase গুলো খুজে বের করুন, যে word গুলো আপনার ওয়েবসাইটের সাথে related না এবং সেগুলো বাদ দিন।

যেমন দেখুন এখানে আমরা উদাহরণ হিসেবে যে সাইটটা ব্যবহার করছি তার সাথে kindle, ebook reader, book reviews ইত্যাদি শব্দগুলো related কিন্তু দেখুন একদম শেষে kindled শব্দটি related নয়, তাই আমরা এটিকে বাদ দিব।

এভাবে সমস্ত irrelevant word গুলো বাদ দিন এবং সবশেষে Excel sheet টা সেভ করুন।
এখন আমাদের কাজ হবে, যে sheet টা আমরা সেভ করছি ঐটা open করা এবং এখান কিছু highly related keyword select করা এবং phrase গুলো যেন বিভিন্ন category তে ভাগ করা যায়। এখন ধরুন আমরা ‘electronic book reader’ phrase টা নির্বাচন করলাম যা আমাদের ওয়েবসাইটের বিষয়ের সাথে highly related.

এখন আমরা এই keyword copy করে আগের পর্বে দেখানো নিয়মানুযায়ী google adword tool এর মাধ্যমে আমরা electronic book reader phrase টার সাথে related অন্যান্য phrase গুলো এবং search এর পরিমাণ বের করব এবং তারপর আগের নিয়মে excel sheet save করব এবং অপ্রয়োজনীয় keyword গুলো বাদ দিব। মনে না থাকলে পর্ব ৩ দেখুন।

তারপর আমরা একটা excel এ এই ফাইলগুলোকে sheet আকারে রাখব এতে করে কাজ করতে অনেক সুবিধা হবে। প্রথম ফাইলটা General Keywords নামে একটা sheet এ সেভ করুন এবং ২য় ফাইলটা electronic book reader নামক একটা sheet এ সেভ করুন।

এভাবে করে আরো কয়েকটি category(highly related) নির্বাচন করে, google adword tool এর মাধ্যমে আপনার সাইটের সাথে related keyword গুলো বাছাই করুন এবং excel এ sheet আকারে সেভ করুন।

আমাদের সেভ করা last ফাইলটা ওপেন করুন, যেখানে আমাদের keyword এবং monthly search volume আছে। এখন আমাদের কাজ হবে, বিভিন্ন keyword এর competitiveness বের করা। এখানে আমরা competetiveness অর্থ বলতে পারি যে, একটা keyword optimize করা সহজ নাকি কঠিন সেটা বুঝায়। আরও বিস্তারিতভাবে বলতে পারি, ঐ keyword টার জন্য ওয়েবে কতগুলো পেজ প্রতিযোগীতা করছে। কাজেই প্রতিযোগী যত বেশি হবে, ঐ keywordটা optimize করা তত কঠিন হবে। তাই আমাদের এমন keyword নির্বাচন করতে হবে, যে keyword এর প্রতিযোগী কম, কিন্তু search বেশি।
সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল পোস্ট-৫

আমরা excel sheet থেকে kindle reviews phrase টা গুগলে প্রবেশ করিয়ে search করি। তাহলে দেখুন গুগল ডানপাশে কতগুলো result পেয়েছে তা show করছে। কিন্তু এখানে গুগল আসলে যে result গুলো show করছে তার মধ্যে শুধু kindle এর রেজাল্ট আছে, শুধু reviews এর result আছে, আবার দুটা phrase এর একত্রিত রেজাল্ট ও আছে। যা থেকে এটা বলা যায়, সব পেজগুলো kindle review phrase টার জন্য optimize নাও হতে পারে।

এবার আমরা “kindle review” phrase টা quote মধ্যে রেখে সার্চ করব। দেখুন রেজাল্ট এর সংখ্যা অনেক কমে এসেছে, এখানে ৭০৩০০ দেখাচ্ছে। অর্থাৎ আমরা বলতে পারে, kindle review exact phrase টা ৭০৩০০ ওয়েবসাইটের কোথাও না কোথাও ব্যবহার করা হচ্ছে। এখান থেকে এটা বলা যায়, এই পেজগুলোর সবপেজ kindle review phrase এর জন্য optimize নাও হতে পারে।

তাই আমরা গুগল এর advance search term ব্যবহার করব।

এখন গুগলে লিখুন: allintitle:”kindle reviews”
- তাহলে দেখুন মাত্র ৬০৬০ টা রেজাল্ট show করছে অর্থাৎ এই ওয়েবসাইটগুলোর Title tag এ kindle reviews শব্দটা আছে। যেহেতু title tag এ kindle reviews শব্দটা আছে, তাই আমরা ধরে নিতে পারি এই সাইটগুলো এই phrase এর জন্য optimize অবস্থায় আছে। যেহেতু এই phrase টার সাথে আমাদের সাইটটা highly relevant তাই আমরা এটা ব্যবহার করতে পারি। এখন আমাদের আরো কিছু জিনিস লক্ষ করতে হবে।

আবার kindle reviews phrase টা গুগলে সার্চ করেন এবং রেজাল্ট এর দিকে লক্ষ করুন- প্রথমেই cnet.com আছে যা খুবই বিখ্যাত এবং অনেকদিন ধরে ওয়েবে আছে, যার অর্থ এর সাথে compete করা খুবই কঠিন হবে।

প্রথম লিঙ্কে প্রবেশ করুন এবং দেখুন এই সাইটে সরাসরি kindle reviews শব্দটা কোথাও নেই, তার অর্থ খুব সম্ভবত এর অনেক Backlink আছে kindle reviews phrase টা দিয়ে। Backlink অর্থ না বুঝলে সমস্যা নেই, পরবর্তীতে একে একে সব আলোচনা করব। এই phrase টা আমরা নিতে পারি।
এখন গুগল সার্চে দেখুন pcworld এর মত বড় সাইট ও আছে। তাই competetion অনেক tough হবে বলা যায়। আপনি ইচ্ছা করলে গুগল এর প্রথম পেজ এর সাইটগুলো ভিজিট করে দেখতে পারেন তারা কিভাবে তাদের সাইটটা kindle reviews phrase এর জন্য optimize করছে। এভাবে একে একে আরও কয়েকটা keyword বাছাই করুন এবং same procedure follow করে প্রতিযোগীর এর সংখ্যা বের করুন।

তারপর আমাদের excel sheet টা ওপেন করুন এবং Global monthly searches কলাম এর heading change করে searches করুন এবং তার পাশেই Allintitle নামক নতুন একটি কলাম করুন। এখন kindle reviews phrase সোজাসুজি ঘরে Allintitle column এ ৬০৬০ লিখুন। অনুরূপভাবে অন্য keyword গুলোর জন্য allintitle নাম্বার বের করুন, বুঝতেই পারছেন এটা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার তাই খুবই চিন্তাভাবনা করে highly related keyword গুলো বাছাই করে তাদের জন্য Allintitle বের করুন। এভাবে আপনি আপনার সাইটের জন্য desired keyword এর competetiveness measure করতে পারবেন। আশা করি, যা আপনাকে পরবর্তীতে ভাল Rank করতে সহায়তা করবে।
ভাল থাকবেন।